প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন

ঘরে বসে  প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন । খুব সহজেই।প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন আইতা  শুনতে অবাক লাগলেও হ্যাঁ এটাই সত্যি। কি করবেন বুজতে পারছেন না । যারা পড়াশুনা শেষ করে ঘরে বসে থেকে সময় নষ্ট করছেন ।আপনি কি জানেন সঠিক প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়ে নিজের ইচ্ছামত এমন কি হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েও ঘরে বসে আয় করতে পারেন। বিশেষ করে মহিলারা এ কাজগুলি খুব সহজেই বাসায় করতে পারেন। আবার অনেকেই বাসায় বসে আয়ের খোঁজ করে থাকেন তাদের জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম অনেক ভালো। 


তাই যে সব মানুষেরা এখন পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারছেন না যে আপনি প্রতি সপ্তাহে তিন থেকে চার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন থেকে ঘরে বসে অনলাইনে কিংবা অফলাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজের এবং এখন থেকে শুরু করতে পারেন আপনার জীবনের  নতুন পথচলা ।এখন কার পরিস্থিতিতে অর্থাৎ ২০২৫ সালে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এখন ২০২৫ সালের এ আই টুল ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব। প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে এখন এ আই টুলস ব্যবহার করে ডিজিটাল মার্কেট ইউটিউব ভিডিও facebook ভিডিও বানিয়ে  ইনকাম করছে। চলুন প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন  ।এই নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পেজ সূচিপত্র :প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয়  করুন

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করুন 

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানুন 

গ্রাফিক ডিজাইন করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা 

অনলাইন টিউশনি করে আয় 

ঘরে বসে হাতের কাজের জিনিস বানিয়ে আয় 

টি শার্ট ডিজাইন করে আয় 

ঘরে বসে বিউটি সার্ভিস দিয়ে আয় 

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে 

ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করুন 

শেষ কথা প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করুন 

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন 

 প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন । অবাক লাগলে হ্যাঁ এটাই সত্যি। আপনার দাঁড়ায় তা সম্ভব। আপনি যদি একটু কঠোর পরিশ্রম করেন তাহলে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা বা এর চাইতে বেশি ইনকাম করতে পারেন মেধা ধৈর্য ইচ্ছাশক্তি এবং নিয়ে কাজ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জীবনে সফলতা আসবে এবং আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না আপনাকে।আমি জানি আপনি টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন সে জন্য আমার এই পোস্টের মধ্যে ঢুকছেন । তাই আপনাকে অনেক ধন্নবাদ।আপনি যদি ঘরে বসে টাকা আয় করতে ছাসচেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই কঠোর পরিসরম করতে হবে। আমাদের সবচাইতে বড় সমস্যা হচ্ছে অধৈর্য্য এবং হতাশায় ভুগি। আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোতে বসে থেকে কাজ করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং করে সপ্তাহে অনেক অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব যদি আপনার ইচ্ছাশক্তি প্রবল থাকে ফ্রিল্যান্সিং শিখাটা সবচাইতে বেশি জরুরী ভালোভাবে শিখে তারপরে কাজ শুরু করতে পারেন ঘরে বসেই। যেমন কনটেন্ট রাইটার হিসেবে ভিডিও এডিটিং ফেসবুক মার্কেটিং ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদি মাধ্যমে। এ কাজগুলো ভালোভাবে শিখে fiverr,upwork,frelancer এ প্ল্যাটফর্ম গুলোতে বিভিন্ন কাজ করতে পারেন। এসব কাজ করে আপনি দৈনিক ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

আরো পড়ুন :প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা ইনকাম 

অনলাইনের রিচার্জ /মোবাইল ফ্লেক্সিলোড মোবাইল ফ্লেক্সিলোড :অনলাইন রিচার্জ অথবা মোবাইল ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা অন্যতম একটি আয়ের উৎস। ফোনে টাকা ভরে না এমন কেউই নাই এবং প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে এখন মোবাইল ফোন প্রত্যেকে এখন মোবাইল ব্যবহার করে এবং রিচার্জে প্রয়োজন হয় তাই এ ধরনের ব্যবসা গুলো খুবই লাভজনক।এই ব্যবসায়ী খাত থেকে ২০০০ টাকা ইনকাম সপ্তাহে এর চাইতে আরও বেশি আয় করা সম্ভব বসে করবেন কাজগুলো করে আয়ের উঁচু করে নিতে পারেন আপনিও daily ৫০০ থেকে টাকা ৭০০ ইনকাম করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়? এ বিষয়টি জেনে নেওয়া অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে ফ্রিল্যান্সিংয়ে অনেকগুলো কাজ রয়েছে। আপনি যে কাজে দক্ষ আপনাকে সেই কাজ ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে শিখতে  হবে ।

ব্রয়লার মুরগির খামারঃ যারা গ্রামে বসবাস করেন তারা বয়লার মুরগির খামার তৈরি করে সপ্তাহে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে বয়লার মুরগির দাম কিছুটা সস্তার জন্য সব ধরনের পেশার লোকজন ক্রয় করতে পারে। তাই গ্রামে এ ধরনের মুরগির চাহিদা অনেক বেশি। চাইলে ছোট একটি জায়গায় অল্প সংখ্যক ব্রয়লার মুরগি পালন করতে পারেন এবং নিজের একটি আয়ের ব্যবস্থা করে নিতে পারেন। 

মুদিখানার দোকানঃ আপনার বাড়ির মধ্যে কিংবা বাইরে ছোট কোন জায়গা থাকলে একটি ঘর তৈরি করে সেখানে ছোট একটি মুদিখানার দোকান দিতে পারেন। আর বাড়ির আশেপাশে খুচরা পণ্যের খুবই চাহিদা থাকে যার কারণে বিক্রয় অনেক বেশি হয়। তাই এ ধরনের মুদিখানার দোকানগুলো দিয়ে সপ্তাহে 4000 এর বা এর বেশি ইনকাম করা সম্ভব। প্রথমত আপনাকে কোন ব্যবসা বা কাজকে ছোট করে দেখা চলবে না তাই এ ধরনের কাজগুলো আপনি নির্দ্বিধাই করতে পারেন।

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানুন 

আপনি ফ্রিল্যান্সিং অনলাইন টিউশন রেফারের মার্কেটিং বা ভিডিও বানিয়ে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন। ল্যাপটপ বাম মোবাইল দিও আপনি কাজগুলো করতে পারেন ঘরে বসে খুব সহজেই। হ্যাঁমোবাইল ফ্লেক্সিলোড মোবাইল ফ্লেক্সিলোড : অনলাইন সার্ভে রেফালের মার্কেটিং ফেসবুক পেজে youtube  ভিডিও বানানো ইতালির মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন। তবে বিশেষ করে যারা মেয়েরা রয়েছে ফ্যামিলির জন্য বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারে না পাশাপাশি খুব সহজে ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ থেকে ৫০০০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। আবার প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ বা এর চাইতে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারেন যদি আপনার মেধা, ধৈর্য, ইচ্ছা শক্তি, পরিশ্রম দিয়ে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই জীবনে সফলতার জন্য করতে পারবেন। আমাদের সবচাইতে বড় সমস্যা অধৈর্য এবং হতাশাগ্রস্থ। 

গ্রাফিক ডিজাইন করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এর প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন।গ্রাফিক ডিজাইনে আপনি পাত ক্লিপিং এর মাধ্যমে বেশ কিছু টাকা আয় করতে পারেন।যারা পড়াশুনা শেষ করে ঘরে বসে থেকে সময় নষ্ট করতেছেন । কি করবেন না করবেন বুজতে পারতেছেন না । শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন সব বুঝে যাবেন আপনি । আজকের এই পোস্টটি যারা পড়াশোনা শেষ করে বসে আছেন শুধু তাদের জন্যই নয় পড়াশোনার পাশাপাশিও কিভাবে অনলাইন বা অফলাইন থেকে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত  ইনকাম করতে পারবেন । গ্রাফিক ডিজাইন এর মাধ্যমে অনেক কাজ আছে যেমন লোগো,পোস্টার,  সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন, কাটালক ইত্যাদি ডিজাইন বিজনেস কার্ড ডিজাইন। এ কাজ গুলো ভালোভাবে শিখে কেন ভাব ফটোশপ সফটওয়্যার গুলো দিয়ে কাজ করতে পারেন খুব সহজেই। গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করতে যেমন canva, adobe photoshop,Illustrator fixable photopea ইত্যাদি খুব সহজে এ ধরনের কাজ শিখতে পারেন। গ্রাফিক ডিজাইন করে সপ্তাহে অনেক অনেক টাকা ইনকাম করা যায় যদি আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে কাজ করার সুযোগ পান। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজগুলো ফেসবুকে ও লোকাল ক্লায়েন্ট শেয়ার করবেন   LinekdIn একাউন্টে শেয়ার করে আজ পা যায় কিন্তু এগুলো আপনাদের শেখা লাগবে। 

আরো পড়ুন :ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়? এ বিষয়টি জেনে নেওয়া অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে ফ্রিল্যান্সিংয়ে অনেকগুলো কাজ রয়েছে। আপনি যে কাজে দক্ষ আপনাকে সেই কাজ ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে শিখতে  হবে ।এ ধরনের কাজগুলো বিশেষ করে গৃহিণী শিক্ষার্থী বা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য পার্ট টাইম বা ফুল টাইম ইনকামের উপায় বলা যেতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম  করতে পারবেন । আপনি যদি মেধাবী ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে থাকেন তবে অনলাইনে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম যেতে পারে। করা ফেসবুক পেজ তৈরি করুন আকর্ষণীয় নাম দিন যেমন মসাঃবিলকিস খাতুন এর তৈরি খাবারের কোয়ালিটি ফুল ছবি পোস্ট করুন প্রাইস লিস্ট বানিয়ে পোস্ট করুন।যারা বাসায় বসে থাকেন গৃহিণী মানুষ তারা ডিপজিট  ছাড়া বা অন্য কোন অর্থ ব্যয় করা ছাড়া বাসায় বসে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে  অনলাইনে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করুন। 
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব 
ফ্রীলান্সিং করে আপনি ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে চার থেকে আট হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।এজন্য আপনাকে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে এ বিষয়গুলো ভালোভাবে যে করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে হলে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট কাজের উপর নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট কাজের উপরে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং করে। আপনি যদি শুরু করতে চান তাহলে সব থেকে চাহিদা সম্পন্ন কাজ যেটা করতে হবে। এবং যারা ফ্রিল্যান্সিং করে তাদের সাথে আপনাকে যোগাযোগ রাখতে হবে। 

অনলাইন টিউশনি করে আয় 

 ছাত্র-ছাত্রীদের কোচিংঃ যারা উচ্চ শিখা অর্জন করে বেকার বসে আছেন তারা একটি কোচিং সেন্টার খুলে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি যদি মেধাবী ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে থাকেন তবে অনলাইনে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করা দারাই সম্ভব ।আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয়ে কাজ শিখতে হবে এবং শুরু করতে হবে। বর্তমান সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ হল অনলাইন টিউশনি করে আয় ক্রুন বা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে।  যদি আপনি কোন একটি সাবজেক্ট অথবা কয়েকটি সাবজেক্ট ভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন যেমন গণিত ইংরেজি বাংলা শিক্ষা জীবন ইত্যাদি তাহলে ঘরে বসে এর মাধ্যমে পড়াতে পারেন যদি ব্যাচ আকারে পরান তাহলে খুব সহজেই .২থেকে ৪ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব।আপনি যদি মেধাবী ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে থাকেন তবে ১০-১২ জন এর বেচ তিরী করে অনলাইনের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আই করতে পারবেন। আপনি ইউটিউব চ্যানেলে অথবা ফেসবুক পেজে টিউশনি বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী কালেকশন করে আপনি প্রাইভেট পরিয়ে বা টিউশনি করে আয় করতে পারেন ।ফেসবুক পেজে খুব দ্রুত ছাত্র-ছাত্রী পাওয়া সম্ভব এবং আপনি অনলাইনের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০টাকা  ইনকাম করুন খুব সহজে। 

অনলাইন টাইপিং জবঃ অনলাইন টাইপিং জব করে বর্তমানে অনেক বেকার যুবক-যুবতি তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে নিয়েছে। বর্তমানে অনেক কম্পিউটারের দোকান অথবা অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে টাইপিং জব পাওয়া যায়। যদি আপনি টাইপিং এ খুব ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে এ ধরনের কাজগুলো করে আপনি সপ্তাহে ৪-৬ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।তবে আপনাকে অবশ্যই কোথাও থাকে একটি চউরসী করতে হবে

ঘরে বসে হাতের কাজের জিনিস বানিয়ে আয় 

ঘরে বসে হাতের কাজের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। যদি আপনি বিভিন্ন হাতের কাজ বিশেষ করে মেয়েদের জামা কাপড়ের কাজ করতে পারেন তাহলে সেগুলো সেল করে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন হাতের কাজের অর্ডার নিয়ে কাজ করতে পারেন এবং খুব সহজে ইনকাম করা সম্ভব। আপনার হাতের কাজ যদি নিখুঁত হয় যেমন বড়দের ও বাচ্চাদের কুশি কাটার ডিজাইনগুলো বানিয়ে সেল করে ঘরে বসে আপনি বিভিন্ন রকমের ফ্যাশন ডিজাইনের জামা কাপড় বানিয়ে সেল করার মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি কাপড়ের  ব্যবসা দেন ছোট আকারে এবং বিভিন্ন ভিডিও বানিয়ে সেগুলো সেল করতে পারেন তাহলে তাহলেও আপনি ইনকাম করতে পারেন অনলাইনে। আবার আপনি যদি ঘরে সাজ সজ্জার বিভিন্ন ওয়ালমেট দেয়ালে প্রিন্টিং এর কাজ ছবি আঁকা কি করতে পারেন তাহলেও সেগুলো অনলাইনে সেল এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। 

টি শার্ট ডিজাইন করে আয়

টি শাট ডিজাইন অন্যতম একটি ইনকামের উৎস বলা হয়ে থাকে। আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রিন্ট করে ডিজাইন তৈরি করুন এবং আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেসগুলোতে  ঘরে বসে আয় করতে পারেন। ক্যানভা বা এড্ভব ইলাস্ট্রেটর ডিজাইন করা শিখুন ডিজাইন শিখে টি শার্ট বা মগে বসে আপলোড করুন পণ্যের দাম নির্ধারণ করুন সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচার করুন এর মাধ্যমে আপনি সেল করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।সেগুলো সেল করে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন হাতের কাজের অর্ডার নিয়ে কাজ করতে পারেন এবং খুব সহজে ইনকাম করা সম্ভব। আপনার হাতের কাজ যদি নিখুঁত হয় যেমন বড়দের ও বাচ্চাদের কুশি কাটার ডিজাইনগুলো বানিয়ে সেল করে ঘরে বসে আপনি বিভিন্ন রকমের ফ্যাশন ডিজাইনের জামা কাপড় বানিয়ে সেল করার মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন আবার বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন লোগো বসিয়ে অ্যাড দাখিয়ে আয় করুন খুব সহজেই।

একবার ভালো ডিজাইন করতে পারলে বেশি ইনকাম শুরু করতে পারবেন। চার হাজার টাকা তো সম্ভবই বরং মাসে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করতে পারেন। কিন্তু আপনি ফ্রিল্যান্সিং না জেনেও অনলাইন থেকে অনেক রকম উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন। অনেক আকর্ষণীয় ডিজাইনগুলো যদি শিখতে পারেন তাহলে জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিজের মেধা খাটিয়ে আপনি আপনার আয়ের উৎস হয়ে উঠতে পারেন। 

আরো পড়ুন :আপনি বাসাই বসে আয় ক্রুন টাইলারস দিয়ে 

বর্তমানে মেয়েরা পড়াশোনার পাশাপাশি অথবা ঘরের কাজের পাশাপাশি বাড়িতে বসে ইনকাম করতে চায়। আপনি আপনার বাসায় বসে জামা কাপড় সেলাই করে অনলাইনে প্রচারের মাধ্যমে কাজ করতে পারেন।আবার মহিলাদের জামাকাপড় সেল করে তা থেকেও আপনি আয় করতে পারেন ।ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিউটি সার্ভিস সম্ভব। এছাড়াও আপনি আরো বেশ কয়েকটি সাইটে কাজ করতে পারেন ।যেগুলা ট্রাস্টেড এগুলোতে কাজ করলে প্রতারিত হবেন না লক্ষ লক্ষ মানুষ এই সাইটগুলোতে কাজ করছে এবং প্রতিদিন আয় ইনকাম করছে । এখন ঘরে ঘরে মানুষেরা যুগের সাথে আধুনিকতার ছোঁয়া এসেছে সাথে সাথে মানুষের মনের পরিবর্তন। মানুষ এখন খুব সৌখিন হয়ে উঠেছে এবং পোশাকের ঢাল নেমে এসেছে আগেকার মানুষ ঈদ ছাড়া কাপড় নিত না এখন যেকোনো সময় যেকোনো উৎসবে কাপড় নিয়ে থাকে তাই কাপড়ের ব্যবসা করে আপনি লাভবান হতে পারেন। আপনি যদি কোন বিউটি পার্লারে কাজ শিখতে পারেন তাহলে নিজের বাসায় আপনি বিভিন্ন ধরনের মেয়েদেরকে সাজ  সাজিয়ে যেমন চুল কাটা ফেসিয়াল করা বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চার সার্ভিস দিয়ে ঘরে বসেই সপ্তাহে আয় করতে পারেন।। তাই  ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম। 

ঘরে বসে বিউটি সার্ভিস দিয়ে আয় 

প্রথমে একটি ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে আপনার ব্যবসার প্রচার করুন । ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের বিউটি সার্ভিস সম্ভব।বর্তমানে মেয়েরা পড়াশোনার পাশাপাশি অথবা ঘরের কাজের পাশাপাশি বাড়িতে বসে ইনকাম করতে চায়। আপনি যদি কোন বিউটি পার্লারে কাজ শিখতে পারেন তাহলে নিজের বাসায় আপনি বিভিন্ন ধরনের মেয়েদেরকে সাজ  সাজিয়ে যেমন চুল কাটা ফেসিয়াল করা বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চার সার্ভিস দিয়ে ঘরে বসেই সপ্তাহে আয় করতে পারেন। বর্তমানে বিউটি সার্ভিস অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।পরিচিত মহিলাদের কে প্রথমে আপনার ব্যবসা আপনার হাতের দক্ষতা ভালো হয় তাহলে আপনি খুব সহজেই একটি দোকান ভাড়া নিয়ে বিউটি সার্ভিস ইনকাম শুরু করতে পারেন। সেজন্য তাদের ইনকামের পথ হিসেবে এই পোস্টটি লেখা । শুধু তাই নয় যারা গৃহিণী আছেন অবসর সময়ে কি করবেন বুঝতে পারতেছেন না তাদের জন্য এই পোস্টটি অনেক উপকারে আসবে  তারা চাইলেও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই পোস্টটি পড়ে প্রতি সপ্তাহে  ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় ইনকাম করতে পারবেন । আপনি মনে করতে পারেন অনলাইন থেকে আয় করা কোনভাবেই সম্ভব না অনলাইন ইনকাম খুবই কঠিন ইনকাম করতে গেলে এক্সপার্ট হতে হবে ।  আমার বিভিন্ন বিউটি প্রোডাক্ট এর মাধ্যমেও ফেসবুক পেজ খুলে ইনকাম করতে পারেন বর্তমানে বিউটি সার্ভিস অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে প্রত্যেককে, এখন ত্বকের যত্ন নিতে পছন্দ করে তাই এ ধরনের কাজগুলো করে আয় করতে পারেন। 

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে 

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন ।অবাক লাগলে হ্যাঁ এটাই সত্যি। আপনার দাঁড়ায় তা সম্ভব।ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করুন ঘরে বসেই। কাজের ডিজাইন সেল এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা। আর্টিকেল রাইটিং -- ওয়েবসাইট ডিজাইন লোগো বানিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারেন। তাদের কাছে আর্টিকেল রাইটিং করার মত সময় থাকে না।নিয়মিত পোস্ট করলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপনার পেজ বড় হবে এবং ফেসবুক আপনাকে ইনকাম করার সুযোগ দেবে।  আপনি যদি একটু কঠোর পরিশ্রম এর মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করে টাকা আয় করতে পারেন।অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এর প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন গ্রাফিক ডিজাইন এর মাধ্যমে অনেক কাজ আছে যেমন লোগো,পোস্টার,  সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন, কাটালক ইত্যাদি।

ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করুন 

ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করুন ঘরে বসেই। কাজের ডিজাইন সেল এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা। আর্টিকেল রাইটিং -- ওয়েবসাইট পরিচালনা করে তাদের কাছে আর্টিকেল রাইটিং করার মত সময় থাকে না।নিয়মিত পোস্ট করলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপনার পেজ বড় হবে এবং ফেসবুক আপনাকে ইনকাম করার সুযোগ দেবে।  তাই যারা আর্টিকেল রাইটিং করে সাধারণত তাদের কাছে বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখে নেই। যদি আপনি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে কারণ এর চাহিদা অনেক বেশি।ফেসবুকে পেজ খুলে বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করে আপনি প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন । যেমন তা নিম্নে দেওয়া হল :

প্রশ্ন: ব্যবহৃত পোশাক বিক্রি করা কতটা লাভজনক? 

উত্তর: খুব লাভজনক, আপনি ২৫০-৩০০ টাকায় সংগ্রহ করুন এবং ৫০০+টাকায় বিক্রি করতে পারেন। 

প্রশ্ন: সময় কম থাকলে কোন কাজ করা যায়?  

উত্তর: কনটেন্ট রিভিউ লেখা, রেফারেল মার্কেটিং এবং এক দুই ঘন্টা টিউশন। 

প্রশ্ন: কোন ইনভেস্ট ছাড়া ইনকাম করা যাবে? 

উত্তর: হ্যাঁ, অনেক কাজ আছে যেখানে বিনা খরচে শুধু সময় ও দক্ষতা দিয়েই শুরু করা যায় যেমন রাইটিং, ভিডিও তৈরি, রেফারেল প্রোগ্রাম ইত্যাদি।এই ভাবেই ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করা সম্ভব।

শেষ কথাঃ প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করুন 

লেখকের শেষ কথা হচ্ছে আপনি চার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। আর এই সফলতা আনতে আপনাকে অনেক দৃঢ় পরিকল্পনা করতে হবে এবং আপনাকে  কঠোর পরিশ্রম এর মাধ্যমে এগিয়ে নিয়ে যাইতে হবে নিজেকে। যেসব কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ বেশি থাকবে সেসব কাজ করার চেষ্টা করতে হবে। আমরা ঘরে ঘরে এখন বিশেষ করে মহিলারা অনলাইন ইনকাম বা অফলাইন ইনকাম এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারি খুব সহজেই। 

ব্রয়লার মুরগির খামারঃ যারা গ্রামে বসবাস করেন তারা বয়লার মুরগির খামার তৈরি করে সপ্তাহে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে বয়লার মুরগির দাম কিছুটা সস্তার জন্য সব ধরনের পেশার লোকজন ক্রয় করতে পারে। তাই গ্রামে এ ধরনের মুরগির চাহিদা অনেক বেশি। চাইলে ছোট একটি জায়গায় অল্প সংখ্যক ব্রয়লার মুরগি পালন করতে পারেন এবং নিজের একটি আয়ের ব্যবস্থা করে নিতে পারেন। বয়লার মুরগিটি আমরা নাহলে পেয়ে থাকে এবং দামেও কম তাই আমাদের সকলের সাধ্যের মধ্যে হয়। এজন্য বয়লার মুরগির ব্যবসাটি ভালো। বয়লার মুরগি খামার করলে যেমন লস আছে তেমনি লাভও আছে তবে শীতকালে বেশি রিক্স থাকে তাই আমাদের বুঝে শুনে ময়লা মনের খামার করতে হবে। 

কাপুরের দোকান ঃ অনেকেই অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন সহজ উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন। অনেকেই মনে করেন, অনলাইন থেকে ইনকাম করা অনেক কঠিন। কিন্তু এখন এমন সময় চলে এসেছে, যে যেখানে সাধারণ মানুষেরাও চাইলে অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করতে পারবে।ব্যবসা লাভজনক ব্যবসা এখানে রসের কোন সম্ভাবনা নেই। আপনি শাড়ি কাপড় থ্রী পিস গামছা লুঙ্গি ইত্যাদি সেল করে প্রতি সপ্তাহে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু আপনাকে সঠিক জায়গা থেকে কাপড় সংগ্রহ করতে হবে এবং মান ভালো থাকতে হবে তাহলে বেশি দামে বিক্রয় করতে পারবেন। এখন ঘরে ঘরে মানুষেরা যুগের সাথে আধুনিকতার ছোঁয়া এসেছে সাথে সাথে মানুষের মনের পরিবর্তন। মানুষ এখন খুব সৌখিন হয়ে উঠেছে এবং পোশাকের ঢাল নেমে এসেছে আগেকার মানুষ ঈদ ছাড়া কাপড় নিত না এখন যেকোনো সময় যেকোনো উৎসবে কাপড় নিয়ে থাকে তাই কাপড়ের ব্যবসা করে আপনি লাভবান হতে পারেন।যেমন হাজব্যান্ড ওয়াইফ এর ম্যাচিং শাড়ি পাঞ্জাবি বৈশাখী উৎসবে ফ্যামিলি পোশাক নিয়ে থাকে এগুলো বিজনেস করে আপনি প্রতি সপ্তাহে বেশ কিছু টাকা ইনকাম করতে পারেন।  

মুদিখানার দোকানঃ আপনার বাড়ির মধ্যে কিংবা বাইরে ছোট কোন জায়গা থাকলে একটি ঘর তৈরি করে সেখানে ছোট একটি মুদিখানার দোকান দিতে পারেন। আর বাড়ির আশেপাশে খুচরা পণ্যের খুবই চাহিদা থাকে যার কারণে বিক্রয় অনেক বেশি হয়। তাই এ ধরনের মুদিখানার দোকানগুলো দিয়ে সপ্তাহে ৪০০০ এর বা এর বেশি ইনকাম করা সম্ভব। প্রথমত আপনাকে কোন ব্যবসা বা কাজকে ছোট করে দেখা চলবে না তাই এ ধরনের কাজগুলো আপনি নির্দ্বিধাই করতে পারেন।বাচ্চাদের খাবারে আইটেম অনেক। যেহেতু আইটেম বেশি সেও তো লাভের সংখ্যা অনেক। মনিখানার দোকানে একটি পরিবারের যা লাগে সবকিছু যদি রাখা হয় খাবার আইটেম তাহলে সারাদিন শীষে ভালো অংকের টাকা লাভ হওয়ার থাকে। কিন্তু একজন ব্যবসায়ের ব্যবসার উন্নয়নের পাশাপাশি তার আচার-আচরণ ভালো হতে হবে তাকে ঠান্ডা থাকতে হবে উত্তেজিত ভাব থাকা যাবে না রাগান্বিত হওয়া যাবে না কাস্টমারের সাথে সবিনয় আচরণ করতে হবে তাহলে সে একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারবে সেজন্য কঠোর পরিশ্রম ও শান্ত স্বভাবের হতে হবে। কোন খারাপ আচরণ করা যাবে না কাস্টমারের সাথে। 
ইত্যাদির মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারি। প্রত্যেকটি মানুষের নিজস্ব কিছু প্রতিভা রয়েছে যার যে প্রতিভা রয়েছে গিয়ে সময় কাটিয়ে আমরা দক্ষতা অর্জন করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করুন। 
এতক্ষণ আমাদের এই পেজ এ থাকার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।এই ধরনের আর্টিকেল যদি আরো পড়তে চান তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url