রাতকানা রোগ কেন হয়? কোন ভিটামিনের অভাবে হয়

রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয় আমাদের সকলের জানা উচিত। এটি একটি এমন রোগ যে বিশেষ করে রাতে দেখতে অসুবিধা হয় ,এবং আলোতে খুব কম দেখা যায় ।তাই একে নিত্য লোপিয়া নামে ইংরেজিতে ডাকা হয়। ইংরেজিতে আরো একটি নাম হচ্ছে ব্লাইন্ডনেস। 



রেটিনাইটিস পিগমেন্টোসা নামক একটি রোগ চোখে হয়ে থাকে, এ রোগটি রাতকানা প্রধান কারণ আর এ রোগটি হয়ে থাকলে কোষ তা হারিয়ে ফেলে। এর ফলে আলোর প্রতি ক্ষমতা কমে যায়। আর এটি হচ্ছে অভাবে দিয়ে থাকে। 

পেজ সূচিপত্র :রাতকানা রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে 

ভিটামিন এ এর অভাবে রাতের অন্ধকার 

রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে 

রাতকানা রোগের কোন ভিটামিনের অভাবে 

ডায়াবেটিস রেটিনা ক্ষয় করে 

রাতের অন্ধত্ব প্রতিরোধ 

লাইফস্টাইল এর পরিবর্তন 

রাতকানা রোগের লক্ষণ গুলো কি কি 

রাতকানা রোগ নির্ণয় 

রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করার উপায় 

শেষ মন্তব্য রাতকানা কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে 

রাতকানা রোগে কোন ভিটামিনের অভাব 

ভিটামিন হলো মানব দেহকে সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। স্বাভাবিকভাবে ভিটামিন উৎপন্ন করতে শরীর পারে না খাবারের মাধ্যমে এটি শরীরে গ্রহণ করাতে হয়। ভিটামিন এ এর অভাবে রাতের অন্ধত্ব হয় ভিটামিনের অভাবে তা জানা আমাদের আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বা জরুরী।এই রোগের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। পুষ্টির অভাব শুরু করে রডো উৎপাদন করতে ভিটামিন এ এর ভূমিকা অপরিহার্য বা অপরিসীম। 

 আরো পড়ুন :শিশুর নিউ মনিয়া রোগের লক্ষণ ও তার  প্রতিকার 

আমরা সবাই বুঝতে পারছি যে সিম হলো রেটিনার একটি প্রোটিন আমি তো আপনাকে দেখতে সাহায্য করে টিস এটি যা রেটিনার কার্যক্ষমতা কে ধীরে ধীরে নষ্ট করে ফেলে কম আলোতে দেখার আমাদের কম আলোতে দেখার অসুবিধা হয় আর এইরিটি নাইটিস স্যার আক্রান্ত হন যারা তারা তাদের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে রাতকানা রোগটি অনুভব করেন এবং চলাচলের অসুবিধা করে থাকেন। 

ভিটামিন এ এর অভাবে রাতের অন্ধকার 

রেটিনার বা ভিটামিন এ এর অভাব রাতকানা রোগের গুরুত্বপূর্ণ কারণ এ আছে মাছের তেল কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধ জাত খাবারের মধ্যে। ছোট ছোট  মাছ খেলো রাতকানা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এছাড়াও শরীরে কিছু ভিটামিনের অভাবের কারণে ডায়রিয়া অনিমনিয়া বাচ্চাদের সহজেই হয়ে থাকে তখন বাচ্চাদের ওজন ধীরে ধীরে কমতে থাকে ঘাটতি দেখা যায় তখনই জনিত কারণের ফল হয় পরবর্তীতে রাতকানা রোগ। 

চোখের কোষগুলি যখন শুকোতে থাকে তখন আপনাকে কম আলোতে দেখতে সাহায্য করে না সাথে বলা হয় রাতকানা রোগ। এ সমস্যাটি দেখা যায় রোগীর থেকেও তো সূর্যাস্তের পর হতে। এতে বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন :

ভিটামিন এ এর ঘাটতি

বংশগত জেনেটিক ডিসঅডার

চোখের অস্ত্র পাচারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

 কিছু ঔষধের ব্যবহার

 বার্ধক্যের ফলে চোখের লেন্স শক্ত হওয়া 

রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে

রাতকানা রোগের কারণ ও ভিটামিনের অভাব। কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এটি জানলে আপনি নিজের প্রতি যত্নসল হয়ে যাবেন আপনি এটি এমন একটি রোগ যে রড কোষ ধীরে ধীরে সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে আলোর প্রতি সারা দেওয়া। রেটিনাইটিস পিগমেন্টোসা হলো রোগের প্রধান কারণ এটিকে এক ধরনের জেনেটিক রোগ বলে রাতকানা রোগটি সাধারণত শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। 
তবে এ রোগটি যে কোন বয়সেই দেখা দিতে পারে হয়ে থাকে জন্মগত চোখে আঘাত জনিত কারণে আমি ইত্যাদি। অর্থাৎ পুষ্টি জনিত কারণ যেমন ভিটামিন এ এর অভাব হল এ রোগের অন্যতম কারণ। মাছের তেল কলিজা ও বিভিন্ন দুগ্ধ জাতীয় খাবার এ রঙিন শাক সবজি সবুজ শাক সবজি রঙিন ফল আম কলা পাকা পেঁপে ইত্যাদি মিষ্টি কুমড়া গাজর এবং মলা ঢেলা মাছ এই খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। 

ডায়াবেটিস রেটিনা ক্ষয় করে 

ডায়াবেটিক রেটিনা ক্ষয় করে রাতকানা রোগ কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে তা জানতে চোখের সামনে ভেসে আসে ডায়াবেটিক নামে নামক রোগটির কথা। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে রেটিনার রক্তনালীগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে, ফলে রাতে আপনার দেখতে অসুবিধা হয় এবং এতে করে আপনি রাতকানা রোগটি অনুভব করেন। সত্যি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে রেটিনায় পৌঁছানো আলোর পরিমাণ কমে যায় যা রাতে দেখতে অসুবিধা হয়

রাতের অন্ধত্ব প্রতিরোধ 

রাতকানা রোগের প্রতিকার মূলত সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও চিকিৎসা। মূলত ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া এর প্রধান প্রতিকার। গাজর, মিষ্টি কুমড়ো, কলিজা, ডিমের কুসুম, পাকা আম ছোট মাছ ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে। শিশুদের নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোও এ রোগ প্রতিরোধ খমতা বাড়াই। চোখের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করা উচিত। অনেক সময় ভেতরের কোষগুলো শুকিয়ে যায় তখন অস্ত্র পাচারের প্রয়োজন হয়। তাই দেখলেই পরামর্শ নেওয়া উচিত। তাই আমরা বলতে পারি রাতকানা রোগের প্রতিকার সহজ ও কার্যকর বন্ধক হল নেতা খাদ্য ও সাহায্য নেওয়া। 

লাইফস্টাইল এর পরিবর্তন


রাতকানা রোগের লক্ষণ গুলো কি কি 

রাতকানা রোগের লক্ষণ হচ্ছে অন্ধকারে না পাওয়া ঝাপসা দেখা। একজন ব্যক্তি দিনের ঠিকঠাক দেখতে পেলেও তারপর হঠাৎ করে ঝাপসা দেখতে শুরু করে। এটি ধীরে ধীরে এমন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, যেখানে রাতের বেলা একদম কিছুই দেখা যায় না। চোখ শুষ্ক হয়ে যাওয়া, দৃষ্টিশক্তি কমে আসা, চোখে জ্বালাপোড়া এসবও রাতকানা রোগের লক্ষণ।শিশুদের খেলার সময় চোখে ঝাপসা দেখা বা হোঁচট খাওয়ার লক্ষণ হতে পারে অতএব এসব ঘটনা ইতি হতে পারে শরীরের এ এর অভাব রয়েছে তা বুঝার উপায়। 

রাতকানা রোগ নির্ণয় 

রাতকানা রোগ একটি চোখের সমস্যা একজন মানুষ আলো তে কম দেখে অন্ধকারে কিছু দেখতে পাই না।আর এইসব ভিটামিন এর ঘাটতি থেকে সমস্যা গুলো হয়ে থাকে বা বংশগত।  বিশেষ করে শিশুরা অতি মায়েরা এতে বেশি ভোগে। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস লিভারের সমস্যা কমা জেনেটিক কারণে এইসব   রোগ হতে পারে। 

আমাদের মাঝে অনেকে মনে করেন যে শেষ হয় না কিন্তু এটি সত্যি এটি সত্যি হলো বিশেষ করে ভিটামিন এ গ্রহণ করলে এ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সহজে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করলে আবার  পুনরায় ফিরিয়ে  আনা সম্ভব। রাতকানা রোগ কেন হয়? কোন ভিটামিনের অভাবে হয় । আই রোগ নির্ণয় করে ভাল ভাল হয় এবং কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে হয়। 

রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করার উপায় 

শেষ মন্তব্য রাতকানা কেন হয় কোন ভিটামিনের অভাবে 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url