চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি

স্বাস্থ্য ও প্রাণবন্ত চুলকে প্রায়শই সৌন্দর্য এবং প্রাণশক্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। চুল আমাদের শরীরের সৌন্দর্য প্রকাশ করে। আর বিশেষ করে নারিদের চুলেই মানাই ।চুলের যত্নে কিছু নিয়ম মেনে চললে চুল সুস্থ, নরম ও মজবুত থাকে।প্রত্যেক মানুষের চুলের নিজস্ব কিছু মহিমা রয়েছে। সেটা হোক ছেলে কিংবা মেয়েদের ক্ষেত্রে চুল। চুলের প্রশংসা শুনতে সবাই পছন্দ করে।

নারী কিংবা পুরুষ সবারই চুলের যত্ন নিতে হয়। চুলের যত্ন নিয়ে আমাদের প্রশ্নের বা জানার শেষ নেই। আর সম্ভবত এর যত্নেই সবচেয়ে বেশি টোটকা ব্যবহার করা হয়, যার কিছু কাজ করে কিছু করে না। চুলের যত্ন নিয়ে ভ্রান্ত তথ্যেরও শেষ নেই।তাই আমাদের চুলের যত্নে সচেতন থাকতে হবে।ঘন কালো কেশ আমাদের সবারই খবু পছন্দ ।


চুলের যত্নে আমরা কি  করতে পারি 

চুল আমাদের শরীরের সৌন্দর্য প্রকাশ করে ।তাই আপনাকে জানতে হবে চুলের যত্নে  আমরা কি কি করতে পারি। সর্বোত্তম চুলের স্বাস্থ্য অর্জন এবং বজায় রাখার জন্য কেবল ভাল জেনেটিক্সের চেয়েও বেশি কিছু প্রয়োজন; এর জন্য সঠিক যত্ন এবং সঠিক গাইড লাইন সাথে মনোযোগ প্রয়োজন। চুল আমাদের  বাহ্যিক সৌন্দর্য প্রকাশ করে। তাই চুলের যত্নে নিয়মিত শ্যাম্পু ব্যবহার করব এবং তেল দিব। মুসলমানদের যেমন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ঈমানের অঙ্গ। আমাদেরকে সুস্থ থাকতে হলে নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে সেটি চুলে হতে পারে। আপনি কি জানেন আপনার চুলের খোপা প্রেথিবির সেরা ফুলপান ।
চুলে আমরা মেহেদী কেশরা নিম পাতা আমলকি ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারি। আবার ডিমের কুসুম বাদে অ্যালোভেরা জেল মেথি পেস্ট তৈরি করে চুলে লাগিয়ে এক থেকে দুই ঘন্টা পর শ্যাম্পু করে নিতে হবে। প্রত্যেক মানুষের চুলের নিজস্ব মহিমা রয়েছে। সেটা হোক ছেলে কিংবা মেয়েদের চুল। চুলের প্রশংসা শুনতে সবাই পছন্দ করে।

নিয়মিত চুল পরিস্কার  রাখা 

স্বাস্থ্য ও প্রাণবন্ত চুলকে প্রায়শই সৌন্দর্য এবং প্রাণশক্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। চুল আমাদের শরীরের সৌন্দর্য প্রকাশ করে।এটি হয় ভেতর থাকে শক্ত ও মজবুত।আপনি কি জানেন  চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি ।কিছু ভুল এর কারনে আপনার চুল দিন দিন উঠে জাসচে এবং আপনার মাথায় টাক পড়ছে । আপনার শরীর যত সুস্থ আপনার চুল তত সুন্দর ও মজবুত হবে।চুল আমাদের  বাহ্যিক সৌন্দর্য প্রকাশ করে।চুলের জন্য আপনি অতিরিক্ত ধোঁয়া এড়িয়ে চলুন কারণ এটি মাথার ত্বকে প্রাকৃতিক তেল নষ্ট করে দিতে পারে এবং জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে এজন্য ধোঁয়া থেকে দূরে থাকুন বা মাথায় কাপড় ব্যবহার করুন । 

আরো পড়ুন ঃ মাথার ত্বকের যত্নের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র 

মাথার ত্বকের যত্ন হলো সুস্থ চুলের ভিত্তি একটি সুস্পষ্ট মাথার ত্বক চুলের বৃদ্ধি এবং শক্ত ও মজবুত থাকে । অন্সযথাই সর্বোত্তম প্রদান করে থাকে তুমি কত হালকা মাথার ত্বক পরিষ্কার এবং ময়লা জমে থাকা থেকে চুল মুক্ত রাখতে পার তুমার চুল । চুলের জন্য আপনি অতিরিক্ত ধোঁয়া এড়িয়ে চলুন কারণ এটি মাথার ত্বকে প্রাকৃতিক তেল নষ্ট করে দিতে পারে এবং জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে এজন্য ধোঁয়া থেকে দূরে থাকুন বা মাথায় কাপড় ব্যবহার করুন । আপনার রুটিনে স্ক্রাপ ইস্ক্রাব বা ট্রিটমেন্ট অন্তর্ভুক্ত করা নিত ত্বকের কোষ অপসারণ করতে এবং খুলে দিতে সাহায্য করতে পারে চুলের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে এইতো ভাবে প্রদাহ প্রশমিত করতে ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং রক্ত সঞ্চালনকে উত্তেজিত ডিপি তো প্রত্যেক ওয়ে পেপার মেন জেবা জোজো বাতিলের মতো পুষ্টিকর উৎপাদন স্ক্লাপ তেল বানিয়ে ব্যবহার করার কথা বিবেচনা ক্রন মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য কে অগ্রাধিকার দিয়ে আপনি শক্তিশালী স্থিতিস্থাপক চুলের ভিত্তি স্থাপন করতে পারেন যা আপনার চুলকে প্রাণশক্তিতে উজ্জ্বল করতে পারে। 

নিয়মিত চুল চিরুনি করা

নিয়মিত চুল আঁচড়ানো হল মেয়েদের বৈশিষ্ট্য ।মেয়েরা চুল আঁচড়াতে খুব ভালবাসে বা পছন্দ করে।
চুল নিয়মিত পরিস্কার  রাখতে হবে ।চুল ভালও রাখার জন্য ।তবেই ত আপনার চুল ঘন ও মজবুত হবে আর সাইন দেখাবে। চিরুনি অপরিষ্কার থাকলে ওই অপরিস্কার চেয়ে চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ালে চুল দ্রুত নোংরা হয়ে যায় চুলে ময়লা জমতে শুরু করে। তাই আমাদের চিরুনি রাখতে হবে নইলে আমাদের চুল দ্রুত নোংরা হবে এবং মাথার ত্বকের জন্য ক্ষতি। চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি  আপনার চুল যদি কোঁকড়ানো থাকে তবে আপনি প্রতিনিয়ত চুল শ্যাম্পু করুন এবং নিয়মিত চুল চিরুনি করুন। চুলের যত্নে পিছিয়ে থাকা যাবে না। চুলে প্রতিনিয়ত শ্যামপুর পাশাপাশি মানসম্মত তেল ব্যবহার করতে হবে। চুলের যত্নে কিছু নিয়ম মেনে চললে চুল সুস্থ, নরম ও মজবুত থাকে। নিচে সহজভাবে ধাপে ধাপে বলছি

আপনার মাথা কি প্রচুর পরিমাণে খুশকি হয়েছে তাহলে আপনি এই পোস্টটি আপনার জন্য। আপনি কি জানেন খুশকি মাথার ত্বক  এর পাশাপাশি আপনার চুলের ক্ষতি করছে। তাই খুশকি কে না বলুন, এবং চুলের যত্ন করুন। 
যেগুলো খুশকি দূর করে তা হল 
মেহেদী -মেহেদি একটি প্রাকিতিক জিনিস। মেহেদিতে রয়েছে অনেক পুষ্টি এবং গুন সম্পরন উপাদান। জা ত্বকের জন্য খুব  উপকারী। এটি প্রাকৃতিক জিনিস গাছের তাই মেহেদীতে রয়েছে অনেক গুনাগুন যা মাথার ত্বকে খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। মরা কোষ কে ভালো কোষে পরিণত করে এবং চুল গজাতে সাহায্য করে ।
লেবু -লেবু আমরা সকলেই খেয়ে থাকি। লেবু তো রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ত্বককে কি দূর করতে সাহায্য করে এবং লেবুতে রয়েছে অ্যান্ট অক্সিডেন্ট এর উৎস চা হজমের জন্য অনেক উপকারী ওজন কমাতে রক্ত পরিষ্কারক কিডনির পাথর রোধে সহায়ক তকের জন্য উপকারী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

নিয়মিত চুলে তেল ব্যবহার করা

আপনি কি জানেন আপনার চুল দিন দিন উঠে যাচ্ছে কেন। আপনার অনিয়মিত জন্য আপনার চুল উঠে যাচ্ছে। চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি তা হল প্রতিনিয়ত চুলে তেল ব্যবহার করতে হবে। চুল পরিষ্কার রাখতে হবে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে চিরুনি করতে হবে এবং তেল দিতে হবে। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ২–৩ দিন নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, আমন্ড অয়েল বা ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে মাথায় হালকা মালিশ করুন। প্রতিদিন চুলের যত্নে ছয়টি উপায় মেনে চলুন 

১.ঘুম থেকে উঠে চুল আঁচড়িয়ে  নিব এবং চুলের জট বাধতে  দেয়া যাবে না 

২.চুল ধুয়ে নিব ধুলাবালি আর দূষণের কারণে অনেকেরই ফুল শ্যাম্পু করে থাকেন

৩.চুল বেশি টাইম ধরে ভেজা রাখতে রাখা যাবে না 

৪.সঠিক হেয়ার প্রোডাক্ট বাছাই করে  ব্যবহার করতে হবে 

৫.চুলের যত্নে প্রতিনিয়ত চিরুনি করতে হবে 

৬.রাতে বেঁধে ঘুমাতে হবে। 

চুলে কন্ডিশন ব্যবহার করা 

খুব সহজেই জট পাকতে পছন্দ করে। জ্বর ছুটাতে এবং চুলকে সিল্কি রাখতে কন্ডিশনারের কোন বিকল্প নাই। বেশি পরিমাণে কন্ডিশনার ব্যবহার করলে চুল খুব সহজেই পড়ে যেতে পারে। যাদের চুল শুসকো তারা চুল ধোয়ার জন্য বেছে নিতে পারেন ক ওয়াশিং পদ্ধতি শ্যামপুর পর কন্ডিশনার লাগানো প্রয়োজনীয়তা সবারই জানা দরকার তবে শ্যাম্পু ছাড়াও কন্ডিশনার ব্যবহার করা যায় ফুলের যত্নের আলাদা এক পদ্ধতি হলো কর্ণী সোনার অসীম বাক্য যে পদ্ধতিতে চুল ধোয়ার জন্য শ্যামপুর পরিবর্তে কন্ডিশনে ব্যবহার করা হয় থাকা সালফেটের ভোর তাই যাদের চুল খুব কোঁকড়া বা খুব বেশি ঢেউ খেলানো বাহ খুব বেশি জট পাকে তাদেরকে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। ক ওয়াসিম পদ্ধতিতে চুল ও মাথার ত্বক পরিষ্কার করার জন্য শ্যাম্পুর পরিবর্তে কন্ডিশনার প্রয়োগ করা হয় অবশ্যই কন্ডিশনার লাগে অপেক্ষা করার মতন কোনো সময়খেপ্নের ব্যাপার নাই।বরং শ্যামপুর ফেনা ধুয়ে ফেলা হয় ঝটপট লাগানো পরপরই চুল ধুয়ে ফেলতে এটা কোন ঝামেলা নেই তবে খেয়াল রাখতে হবে খুব ভালোভাবে ধোয়া হয় কন্ডিশনার লাগাতে সময় লেগেছে তার দ্বিগুণ সময়ে ধরে পরপর আবার কন্ডিশনার প্রয়োগ করুন ব্যবহারেই অর্থাৎ এবার মাথার ত্বকও চুলের গোড়া বাদ দিয়ে কন্ডিশনার লাগিয়ে পাঁচ মিনিট পর চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। অতএব কন্ডিশনার ব্যবহারে আমাদের চুল সিল্কি এবং শাইনিং  দেখাবে। 

তবে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার চুল কেমন সেই হিসেবে কন্ডিশনার বেছে না আপনাকে ব্যবহার তা করতে হবে। 

নিয়মিত চুর বাধা বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে 

আমরা কি জানি চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি 

গরমে মাথার ত্বকের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণ

প্রচন্ড আর্দ্র আবহাওয়ার কারণে আমাদের শরীর খুব সহজেই ঘেমে যায়। স্ক্যাল্পও দ্রুত ঘেমে যায় এবং চুলের কারণে এই ঘাম সহজে শুকানো অনেক সময় সম্ভব হয়না। এতে মাথার ত্বক চিটচিটে হয়ে পড়ে এবং সেখানে খুব সহজেই বিভিন্ন ধরনের মাইক্রোঅর্গানিজম আক্রমণ করে৷  চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি  এজন্য গরমে মাথার ত্বকের সংক্রমণ বেড়ে যাই।রোদের প্রখর তাপের নীচে সরাসরি দীর্ঘক্ষণ থাকলে তা শরীরের ত্বকের পাশাপাশি মাথার ত্বকেরও ক্ষতি করে। এর ফলে আপনার মাথার চুল উঠে যাই।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url